1. admin@daniksomoyerpotrika.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
একাত্তর আমরা ভুলতে পারিনা : মির্জা ফখরুল পঞ্চগড়ে অবৈধ বালুসহ নৌকা জব্দ করলেন এসিল্যান্ড মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে পঞ্চগড়ে সেচ্ছাসেবী সংগঠন ”স্বপ্নছোঁয়া” এর শ্রদ্ধা পঞ্চগড়ে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ বাংলাদেশী তরুনিকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় মিথ্যাচার, নিন্দা জানালেন মা-বাবা পঞ্চগড়ে বিজিবির অভিযানে ৮০০ কেজি ভারতীয় আলু জব্দ পঞ্চগড়ে সারজিসের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র পেল ২ হাজার শীতার্ত নজরুল ইসলাম মোল্লা সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের এক অবিচ্ছেদ্য নেতৃত্বের উদাহরণ: এইচ এম রাজু আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবসে দুর্নীতিগ্রস্ত সংস্থার ম্যানেজার পঞ্চগড়ের শ্রেষ্ঠ জয়িতা পঞ্চগড়ে দুই কারারক্ষীর অবৈধ সম্পর্কে নারী কারারক্ষী সাময়িক বরখাস্ত

কোটা আন্দোলনের ইস্যুতে পরিবহন খাতে আনুমানিক ক্ষতি ২৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪
  • ১০৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সুযোগে সহিংসতাকারীদের অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরে পরিবহন খাতে আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে ২৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা। আর শাটডাউন ও কারফিউ চলাকালীন যানবাহন বন্ধে দৈনিক ক্ষতি হয়েছে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে– এমন তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিবহন মালিক সমিতি। সরকারি ও বেসরকারি খাত মিলিয়ে এ ক্ষতির পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকার উপরে বলে মত অর্থনীতিবিদদের।

সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজধানীসহ পুরো দেশ। পালন করা হয় ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি। এতে বন্ধ থাকে যান চলাচল। আর শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে জ্বালাও-পোড়াও ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে নামে একদল দুর্বৃত্ত। ভাঙচুর ছাড়াও পুড়িয়ে দেয়া হয় বহু বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক। এরপর সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে সরকারের দেয়া কারফিউতেও বন্ধ থাকে গাড়ির চাকা।

বাংলাদেশ পরিবহন মালিক সমিতির তথ্য বলছে, সহিংসতা চলাকালীন সারা দেশে মোট ২০০টির বেশি যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে নাশকতাকারীরা। এতে ক্ষতি হয়েছে ২৫ কোটি টাকার ওপরে। আর যান চলাচল বন্ধের টানা ৮ দিনে ক্ষতির পরিমাণ,দাঁড়িয়েছে অন্তত ৪ হাজার কোটি টাকা।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যেকোনো আন্দোলন-সহিংসতায় প্রধান টার্গেট হয় পরিবহন। এতে প্রতিনিয়ত ঝুঁকি আর শঙ্কায় সময় কাটে মালিক ও শ্রমিক উভয়ের।

ঢাকা সড়ক মালিক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি সফিকুল আলম খোকন বলেন, যানবাহনে আগুন দিলে এর ভয়াবহতা বেশি হয়। জীবনযাত্রায় এর প্রভাবও বেশি পড়ে। এজন্যই হয়তো পরিবহনকে সব সময় টার্গেট করেন আন্দোলনকারীরা।

বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমাদের গাড়ি রাস্তাঘাটে চলে। এগুলো তো আর তালা দিয়ে আটকে রাখা যাবে না। ধড়ফড় ধড়ফড় পরিস্থিতির মধ্যেই আমাদের দিন যায়।পরিবহন খাতে নৈরাজ্য অর্থনীতির জন্যও হুমকিস্বরূপ বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবির বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের বিভিন্ন যানবাহন পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ক্ষয়ক্ষতির হিসাব করলে ১০ হাজার কোটি টাকার কম হবে না।

যেকোনো পরিস্থিতিতে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে বাড়তি নিরাপত্তা চান পরিবহন মালিকরা।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা, প্রচ্ছদ, ছবি, ভিডিও, কপিরাইট করা সম্পূর্ণ বেআইনি। © স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৮ দৈনিক সময়ের পত্রিকা।
Theme Customized By Arman IT