1. admin@daniksomoyerpotrika.com : admin :
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জিসাস নেতৃবৃন্দের জরুরী যে নির্দেশনা দিয়েছেন সভাপতি ইভা পঞ্চগড়ে শিশু-কিশোর উৎসব বিতর্কিত দুজনকে কেন উপদেষ্টা বানানো হলো জয়নুল আবেদীন ফারুক গণ প্রকৌশল দিবস পালন করেছে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের সংগঠন আইডিইবি’র আলোচনা সভা ১৫ বছর পরে বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখলো সায়েক এম রহমান পঞ্চগড়ে বাংলাদেশ জাসদ এর জেলা কার্যালয়ে মত বিনিময় সভা পঞ্চগড়ে সাবেক রেলমন্ত্রীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা পঞ্চগড়ে ছাত্রদলের প্রতিবাদ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচী পালন জিয়া পরিষদের সভায় সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার রাজনৈতিক বক্তব্য পঞ্চগড়ে ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আওয়ামীলীগ নেত্রী আকতারুন নাহার সাকীর বিরুদ্ধে

রোজা শুরুর আগেই বাজারে সবজিসহ কাঁচামালের দাম বাড়ছে লাফিয়ে

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০২৪
  • ৮৬ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:

রোজা শুরুর আগেই বাজারে সবজিসহ কাঁচামালের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। আর আমদানি করা পণ্যসহ আরও কিছু পণ্যের দাম ব্যবসায়ীরা আগেই বাড়িয়ে দিয়েছেন, এই দাম কোন পর্যায়ে যায় তা নিয়ে আতঙ্ক আছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

তবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, রোজার এই দামের হাইপ দুই-তিন দিনের৷ এরপর সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যাবে৷ বেশিরভাগ ভোজ্য তেলসহ অধিকাংশ পণ্যের দামই স্থিতিশীল আছে।

ভোক্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে তারা অভিযান শুরু করেছেন।

বাজারে যা ঘটে যাচ্ছে:

সোমবার সকালে যারা কাঁচাবাজার করতে গেছেন তাদের সবজি বিক্রেতারা বলেছেন, একটু বেশি করে নেন, আগামীকাল (মঙ্গলবার) রোজা শুরু হলে কিন্তু দাম বেড়ে যাবে৷ আধা কেজি শসা কিনতে গিয়ে সবজি বিক্রেতা মো. রুবেল এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘এক কেজি নিয়ে যান, ৭০ টাকা৷ আগামীকাল কিন্তু ১০০ টাকা হবে৷’ কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আগামীকাল রোজা শুরু হবে৷ সব কিছুর দাম বেড়ে যাবে৷’ রাতারাতি শসার উৎপাদন তো কমে যাবে না? প্রশ্ন করলে তার জবাব, ‘রোজার মাসে দাম বাড়বেই৷ আমাদের আড়ৎদাররা বলেছে রোজা শুরু হলে দাম বাড়বে।

আর গত দুই দিন কাঁচবাজরে যাওয়ার অভিজ্ঞতা জানিয়ে আব্দুস সাত্তার লিমন নামে একজন বেসরকারি চাকরিজীবী বলেন, ‘গত দুই দিনে শাক সবজি ও মাছের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে৷ টমোটো, লেবু, শসাসহ সব জিনিসের দাম বেড়ে গেছে৷ ৩০-৪০ টাকা হালি লেবুর দাম ৬০-৮০ টাকা হয়ে গেছে৷ এক দিনের ব্যবধানে শাক সবজির দাম কেজিতে ১০-২০ টাকা, মাছের দামও কেজিতে ২০-৩০ টাকা বেড়ে গেছে৷ মুরগি ও ডিমের দাম বেড়েছে।

তার কথা, বিক্রেতারা বলছেন রোজার আগে চাহিদা বেড়েছে৷ সবাই কিনছে তাই দামও বাড়ছে৷ রোজা শুরু হলে আরও বাড়বে।

আমদানি পণ্যেও শুল্ক কমিয়ে কোনো লাভ হয়নি:

রোজার বাজার স্থিতিশীল রাখতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি চার ধরনের পণ্যের ওপর আমদানি শুল্ক কমিয়ে দেয়৷ পণ্যগুলো হলো: চাল, ভোজ্য তেল, চিনি ও খেজুর৷

সেদ্ধ ও আতপ চালের আমদানি শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হয়েছে৷ পরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেলের উৎপাদন ও ব্যবসা পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর বা মূসক বা ভ্যাট পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে৷ বিদেশ থেকে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত সয়াবিন তেল এবং পাম তেল আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে৷ খেজুরের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানো হয়৷ আগে আমদানি শুল্ক ছিলো ২৫ শতাংশ৷

অপরিশোধিত চিনি আমদানিতে প্রতি মেট্রিক টনে আমদানি শুল্ক কমিয়ে এক হাজার টাকা করা হয়েছে৷ আগে যা ছিল দেড় হাজার টাকা৷ আর পরিশোধিত চিনি আমদানিতে টনপ্রতি আমদানি শুল্ক কমিয়ে করা হয় দুই হাজার টাকা, আগে যা ছিল তিন হাজার টাকা৷ বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই শুল্ক কমানোর ফলে চিনি কেজিতে ৭৫ পয়সা, সয়াবিন তেল লিটারে সাত-আট টাকা, পাম তেল লিটারে সাত-আট টাকা, সাধারণ মানের খেজুর কেজিতে ৩৩ টাকা এবং আমদানি করা চাল কেজিতে ৩৩ টাকা কমার কথা৷ তবে এখন চাল আমদানি করা হচ্ছে না৷ কিন্তু ভোজ্য তেল লিটারে ১০ টাকা কমানো হলেও আর কোনো পণ্যে দাম না কমে উল্টো বেড়েছে।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসেন বলেন, সরকারের হাঁকডাক ছাড়া আর কোনো উদ্যোগই কাজে আসছে না। ব্যবসায়ীরা রোজার বাজারে দাম বাড়াবেই৷ তাদের ঠেকানোর কোনো বাস্তব প্রচেষ্টা চোখে পড়ছে না, খেজুর আমদানিকারকেরা তো সরকারকে পাত্তাই দিচ্ছে না চিনির দাম বেঁধে দিয়েও কাজ হচ্ছে না।

আমদানি পণ্যের দাম তো রোজার আগেই ব্যবসায়ীরা বাড়িয়ে নিয়েছে, এখন মাছ-মাংস আর সবজির দাম বাড়ছে। (সোমবার) রোজা শুরুর আগের দিন সবজির দাম ইচ্ছে মতো বাড়নো হচ্ছে, সবাই বাড়াচ্ছে তারাও বাড়বে বলেন তিনি।

খেজুর নিয়ে চলছে তুঘলকি কাণ্ড কিন্ত ফ্রুটস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম দাবি করেন, খেজুরের দাম কমানোর কোনো সুযোগ নাই। কারণ শুল্কায়নের সময় কাস্টমস কর্মকর্তারা খেজুরের দাম অনেক বেশি ধরে, তার ওপর ডিউটি নির্ধারণ করছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমদানি শুল্ক কমাতে, তারা কমিয়েছেন কিন্তু দাম বেশি দেখিয়ে দুইগুণ-তিনগুণ শুল্ক নিচ্ছেন।

পণ্যের ঘাটতি নেই, তারপরও দাম বাড়ছে:

রোজায় এখন পর্যন্ত কোনো পণ্যের ঘাটতি নাই, দেশে উৎপাদিত পণ্যের সরবরাহ যেমন ঠিক আছে৷ আমদানি পণ্যেরও মজুত ঠিক আছে, তারপরও পণ্যের দাম বড়ছে আরো বাড়বে এই আশঙ্কা সবখানে।

এনবিআরের তথ্য বলছে, দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম দিয়ে গত তিন মাসে রমজানে ব্যবহার বাড়ে এমন চার ধরনের পণ্য খালাস হয়েছে প্রায় সাত লাখ ৮৬০ মেট্রিক টন, এই চার ধরনের পণ্য হলো: ছোলা, চিনি, খেজুর ও ভোজ্য তেল।

ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গত তিন মাসে খেজুর খালাস হয়েছে ৩৩ হাজার ৫৪০.৭৯ মেট্রিক টন৷ চিনি এক লাখ ৬০১ মেট্টিক টন, ভোজ্য তেল চার লাখ ৭৫ হাজার ৩৬৪.০৮ মেট্রিক টন এবং ছোলা ৯১ হাজার ৩৫৪.৩৩ মেট্টিক টন খালাস হয়েছে৷ রমজানের জন্য আনা আরও প্রায় সাত-আট শতাংশ পণ্য খালাসের প্রক্রিয়ায় আছে বলে জানা গেছে৷ চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ৯২ শতাংশ আমদানি রফতানি বাণিজ্য হয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি মাসে দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদা দেড় লাখ মেট্রিক টন। রমজানে এই চাহিদা গিয়ে দাঁড়ায় তিন লাখ মেট্রিক টনে৷ দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা প্রায় ১৮-২০ লাখ টন৷ চিনির মাসিক চাহিদা দেড় লাখ টন৷ তবে রমজানে সেটি বেড়ে তিন লাখ মেট্রিক টনে গিয়ে দাঁড়ায়। দেশে প্রতিবছর ছোলার চাহিদা এক লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন, এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা হয় রোজার মাসকে কেন্দ্র করে। রমজানে ছোলার চাহিদা এক লাখ টন। এছাড়া খেজুরের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৯০ হাজার টন, এরমধ্যে শুধু রমজান মাসেই ৪০ হাজার টন খেজুর প্রয়োজন হয়।

রোজা শুরুর আগেই বাজারে দাম বেড়েছে খেজুরের, গত রমজানে সাধারণ মানের খেজুর প্রতিকেজি ১৫০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন একই খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়, ভোজ্য তেল বাদে ছোলা এবং চিনির বাজারের অবস্থাও একই। বিশ্ববাজারে দাম কমায় গত রমজানের তুলনায় এবার সয়াবিন তেলের দাম লিটারে প্রায় ২০-২৫ টাকা কমেছে, তবে বিশ্ব বাজারে ভোজ্য তেলের দাম অর্ধেকে নেমে এলেও তার প্রভাব নাই বাংলাদেশে গমের দাম ৪০ শতাংশ কমেছে।

সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গত তিন বছরের মধ্যে এবারই রোজার বাজারে চিনি, খেজুর, ছোলা, পেঁয়াজ ও অ্যাংকর ডালের দাম সবচেয়ে বেশি, সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে রোজার আগে বাজারে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৭৮ থেকে ৮০ টাকা। এ বছর চিনির কেজি ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা, তাতে এক বছরে চিনিতে খরচ বেড়েছে সর্বনিম্ন ৬০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬৭ টাকা।

টিসিবির হিসাবে, ২০২১ সালে রোজার আগে বাজারে ছোলার দাম ছিল কেজিপ্রতি ৭০ থেকে ৭৫ টাকা। এ বছর দাম বেড়ে হয়েছে ১০০ থেকে ১১০ টাকা, তাতে দুই বছরের ব্যবধানে ছোলার দাম বেড়েছে কেজিতে ২৫ থেকে ৪০ টাকা।তবে টিসিবির দামের চেয়ে বাজারে চিনি ও ছোলার দাম আরও বেশি৷ বাজারে এখন চিনির কেজি ১৫০ টাকা। ছোলা ১১০ টাকা কেজি, বাজারভেদে এ দুটি পণ্যের দাম টিসিবির দেওয়া দামের চেয়ে পাঁচ টাকার বেশি।

ভোক্তা অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান জানিয়েছেন, তেলের দাম কমেছে চিনির শুল্ক সামান্যই কমনো হয়েছে। তার প্রভাব বাজারে পড়ার কথা নয়, আর খেজুর নিয়ে আমরা সমস্যায় আছি। কারণ শুল্ক কমানো খেজুর এখানো আসেনি, আগের আনা খেজুর তাই দাম বেশি। কবে বস্তায় আনা খেজুরের দাম আমরা কেজি ২০০ টাকার নিচে দাম ঠিক করে দিচ্ছি। সবজি ও কাঁচাবাজার এবং ফলের বাজার ঠিক রাখতে আমরা অভিযান শুরু করেছি।

রোজার বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার যা করছে:

পণ্যের বাজার মনিটরিং করতে সরকারের তিনটি মন্ত্রণালয় ও ১১টি সংস্থা আছে৷ সেগুলো হলো: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিদফতর, কৃষি বিপণন অধিদফতর, টিসিবি, বিএসটিআই, সিটি করপোরেশন, প্রতিযোগিতা কমিশন, ট্যারিফ কমিশন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন।

এরমধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় রোজার মাসে ঢাকার ৩০টি স্পটে গরুর মাংস ৬০০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকা কেজিতে বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে। আর মুরগির ডিম প্রতি হালি বিক্রি করবে ৪২ টাকায়, আর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে টিসিবি রোজায় এক কোটি পরিবারকে ছয় ধরনের পণ্য দিচ্ছে ন্যায্য মূল্যে। পণ্যগুলো হলো: ভোজ্যতেল, চিনি, খেজুর, ছোলা ও মসুর ডাল৷ টিসিবি জানিয়েছে, প্রত্যেক কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে চিনি ছাড়াও দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি, এক কেজি খেজুর ও পাঁচ কেজি চাল বিক্রি করা হবে। প্রতি লিটার তেলের দাম ১০০ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০, চিনি ৭০, খেজুর ১৫০ টাকা দরে কিনতে পারবেন কার্ডধারী ক্রেতারা।

বাজার মনিটরিংয়ে ভোক্তা অধিদফতর, জেলা ও পুলিশ প্রশাসন এবং সিটি করপোরেশন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে।রোববার রাত থেকেই ভোক্তা অধিদফতর কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন কাঁচাবাজারে অভিযান শুরু করেছে।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী যা বললেন:

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, রোজায় দ্রব্যমূল্যের এই হাইপ দুই-তিন দিনের। দেশে সবধরনের পণ্যের পর্যাপ্ত মজুত আছে, সমস্যা হচ্ছে আমরা যে এক কোটি পরিবারকে ছয় ধরনের পণ্য দিচ্ছি তা যদি টিসিবির মাধ্যমে আমদানি করে দিতে পারতাম তাহলে বাজারে তার বড় প্রভাব পড়ত৷ আমরা তো খোলাবাজার থেকে কিনে দিই৷ আবার একই বাজারে দেখা যাচ্ছে একই পেঁয়াজ তিন দামে বিক্রি হচ্ছে। সুপার শপের চেয়ে কাঁচাবাজারে আলুর দাম বেশি, এই ধরনের নানা সমস্যা আছে আমাদের সরবরাহ লাইনে এগুলো সমাধানের চেষ্টা করছি।

তার কথা, কিছু পণ্য ছাড়া অন্য পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে৷ কৃষিপণ্য নিয়ে নানা কারসাজি আছে৷ বেগুনের কেজি ১৪০ টাকা হতে পারে না৷ কৃষি বিপণন অধিদফতরকে তাই আরও কার্যকর করার উদ্যোগ নিচ্ছি। খাদ্যের একটা বাফার স্টক গড়ে তুলব টিসিবির মাধ্যম।আর খেজুর আমদানিকারকদের আমদানি খরচ আমরা পরীক্ষা করে দাম ঠিক করে দেব।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এবার মব মনিটরিং এজেন্সিকে অ্যাকটিভ করেছি৷ তারা পুরো রমজান মাঠে থাকবে৷ আর৷ নিত্যপণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার কাজ শুরু করেছি, একটু সময় লাগবে।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এই সাইটের কোনো লেখা, প্রচ্ছদ, ছবি, ভিডিও, কপিরাইট করা সম্পূর্ণ বেআইনি। © স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৮ দৈনিক সময়ের পত্রিকা।
Theme Customized By Arman IT